ইউরোপ ফিরছে গ্রীষ্মকালীন সময়ে !
আসছে শনিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ রোববার (২৫ মার্চ) রাত দুইটায় ফ্রান্সসহ ইউরোপের ঘড়ির কাটা একঘণ্টা এগিয়ে নিয়ে আসা হবে। অর্থাৎ এদিন রাত ২ টায় ঘড়ির কাটা একটা বাড়িয়ে ৩ টায় নিয়ে আসা হবে। আধুনিক স্মার্ট ফোন বা স্মার্ট ঘড়িতে সয়ংক্রিয়ভাবে এ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। তবে এনালগ ফোন বা ঘড়ির কাটা নিজে থেকে এগিয়ে আনতে হবে। তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। ইউরোপীয় জনগণের মধ্যে এ পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জনমত আছে যারা ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন চান না।
মূলত সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ফ্রান্সসহ সমগ্র ইউরোপ এ পদ্ধতি অনুসরণ করেন। এ পদ্ধতিতে মার্চ মাসের শেষ রোববার মধ্য রাতে ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা সামনে নিয়ে আসা হয় যাকে গ্রীষ্মকালীন সময় বলা হয়ে থাকে। আবার অক্টোবরের শেষ রবিবার ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা পেছনে নিয়ে আসা হয় যাকে শীতকালীন সময় বলা হয়। মূলত শীতকালে দিনের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন আনা হয়ে থাকে।
তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। আর তা পাশ হলে এবারই শেষ বারের মত ঘড়ির কাটার এ পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। : এবারই শেষ বারেরমত এমন পরিবর্তন?
আসছে শনিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ রোববার (২৫ মার্চ) রাত দুইটায় ফ্রান্সসহ ইউরোপের ঘড়ির কাটা একঘণ্টা এগিয়ে নিয়ে আসা হবে। অর্থাৎ এদিন রাত ২ টায় ঘড়ির কাটা একটা বাড়িয়ে ৩ টায় নিয়ে আসা হবে। আধুনিক স্মার্ট ফোন বা স্মার্ট ঘড়িতে সয়ংক্রিয়ভাবে এ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। তবে এনালগ ফোন বা ঘড়ির কাটা নিজে থেকে এগিয়ে আনতে হবে। তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। ইউরোপীয় জনগণের মধ্যে এ পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জনমত আছে যারা ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন চান না।
মূলত সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ফ্রান্সসহ সমগ্র ইউরোপ এ পদ্ধতি অনুসরণ করেন। এ পদ্ধতিতে মার্চ মাসের শেষ রোববার মধ্য রাতে ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা সামনে নিয়ে আসা হয় যাকে গ্রীষ্মকালীন সময় বলা হয়ে থাকে। আবার অক্টোবরের শেষ রবিবার ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা পেছনে নিয়ে আসা হয় যাকে শীতকালীন সময় বলা হয়। মূলত শীতকালে দিনের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন আনা হয়ে থাকে।
তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। আর তা পাশ হলে এবারই শেষ বারের মত ঘড়ির কাটার এ পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।