স্থানীয় জেলেরা জানান, নিষেধাজ্ঞা শেষে মাছ ধরার সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করে ফেলেছেন তারা। গত দুইমাস নৌকা ও জাল তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন তারা। দুই মাস সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া জাটকা সংরক্ষণ কর্মসূচি অভয়াশ্রম বাস্তবায়নে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন তারা।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আসাদুল বাকী জানান, জাটকা রক্ষা করে ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে গত মার্চ ও এপ্রিল মাসে পদ্মা ও মেঘনার মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল থেকে হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকায় সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ ছিল। সোমবার রাত ১২টায় এই নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে।
নিষেধাজ্ঞার সময় চাঁদপুরের ৪৫ হাজার ৯৭৮ জন জেলেকে প্রতি মাসে ৪০ কেজি করে চার মাস চাল দেয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত বছর দেশে ২২ হাজার ৭০০ মেট্রিকটন ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও ৩৫ হাজার ৪২৭ মেট্রিকটন উৎপাদন হয়