প্রাণের ৭১

গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ ১৬তে ব্রাজিল। প্রতিপক্ষ মেক্সিকো।

দারুণ ফুটবল খেলছে ব্রাজিল। ছন্দময় ফুটবল উপহার দিচ্ছেন নেইমার-কুতিনহো-পাওলিনহোরা। সাফল্যও আসছে। এবার ২-০ গোলে এগিয়ে গেল পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তাদের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন থিয়াগো সিলভা।
ন্যূনতম ড্র হলেই দ্বিতীয় রাউন্ডে পা রাখবে ব্রাজিল। তবে জিততেই হবে সার্বিয়াকে। এমন সমীকরণ নিয়ে মস্কোর স্পার্তাক স্টেডিয়ামে খেলতে নামে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। আক্রমণাত্মক সূচনা করে তারা। সূচনালগ্ন থেকেই ছন্দে নেইমাররা। একের এক আক্রমণে সার্বিয়াকে ব্যতিব্যস্ত রাখেন তারা। প্রথম সুযোগ আসে ২৫ মিনিটে। গোলপোস্ট বরাবর বাঁ পায়ে শট নেন নেইমার। তবে প্রাণভোমরার জোরালো শট অসামান্য দক্ষতায় রুখে দেন প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক ভ্লাদিমির স্টোজকোভিচ।
নেইমার-কুতিনহো-পাওলিনহোদের পায়ে ফুটল ফুটবলের শৈল্পিক ফুল। ছন্দময় ফুটবল উপহার দিল ব্রাজিল। ল্যাতিন ছন্দের কাছে পরাভূত হলো ইউরোপের পাওয়ার ফুটবল! আর না বললেও চলে, পাত্তাই পেল না সার্বিয়া। তাদের ২-০ গোলে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে নকআউট পর্বে উঠে গেল পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
ন্যূনতম ড্র হলেই দ্বিতীয় রাউন্ডে পা রাখবে ব্রাজিল। তবে জিততেই হবে সার্বিয়াকে। এমন সমীকরণ নিয়ে মস্কোর স্পার্তাক স্টেডিয়ামে খেলতে নামে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। আক্রমণাত্মক সূচনা করে তারা। সূচনালগ্ন থেকেই ছন্দে নেইমাররা। একের এক আক্রমণে সার্বিয়াকে ব্যতিব্যস্ত রাখেন তারা। প্রথম সুযোগ আসে ২৫ মিনিটে। গোলপোস্ট বরাবর বাঁ পায়ে শট নেন নেইমার। তবে প্রাণভোমরার জোরালো শট অসামান্য দক্ষতায় রুখে দেন প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক ভ্লাদিমির স্টোজকোভিচ।
পরেও আক্রমণের গতি সচল রাখে ব্রাজিল। ফলে সাফল্যও আসে। ৩৬ মিনিটে নিশানাভেদ করেন পাওলিনহো। তবে এ গোলের রূপকার ছিলেন কুতিনহো। থ্রুটা ছিল এ মিডফিল্ডারেরই। পরে বল দখলের লড়াইয়ে এগিয়ে থাকলেও আর গোলমুখ খুলতে পারেননি ব্রাজিলিয়ানরা। ফলে ১-০তে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যান তারা।
বিরতি থেকে ফিরে ঝটিকা আক্রমণ শুরু করে সার্বিয়া। ব্রাজিলিয়ানদের ঠেসে ধরে দলটি। মুহুর্মুহু আক্রমণে প্রতিপক্ষ শিবিরে ত্রাস ছড়ান সার্বিয়ানরা। এ অর্ধে গোলও পেতে পারতেন তারা। তবে ৫৫ ও ৬৩ মিনিটে ভাগ্য সহায় না হওয়ায় গোল পাননি। সার্জেই মিলিনকোভিচের দুটি শট দারুণ দক্ষতায় সেভ করেন অ্যালিসন।
সার্বিয়ার আক্রমণে খেলা জমে ওঠে। পাল্টা আক্রমণে উঠার সুযোগ পায় ব্রাজিল। তার সদ্ব্যবহার করতে মোটেও ভুল করেননি ২০০২ চ্যাম্পিয়নরা। ৬৮ মিনিটে ঠিকানায় বল পাঠান থিয়াগো সিলভা। তিনি গোল করলেও এর কারিগর ছিলেন নেইমার। এ গোলে তারই অ্যাসিস্ট ছিল।






মতামত দিন।

Your email address will not be published. Required fields are marked as *

*