৪৭ প্রার্থীর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের আপত্তি
বিএনপি, জামাত ও ঐক্যফ্রন্টের ৪৭ জন প্রার্থীর ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে মার্কিন দূতাবাস। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেনের কাছে আজ সোমবার এই ৪৭ প্রার্থীর তালিকা পাঠিয়েছে মার্কিন দূতাবাস। দূতাবাসটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্সের নীতি মেনে চলে। যুক্তরাষ্ট্রের সরকার এটাই মনে করে, যেসব ব্যক্তি কিংবা দল সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত সে বা তারা কখনোই গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক হতে পারেনা। বরং গণতন্ত্রের জন্য বিপদজনক তারা। এ পরিপ্রেক্ষিতে সর্বশেষ বিএনপি তাদের যে চূড়ান্ত মনোনয়ন প্রাপ্ত প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করেছে তাদের মধ্যে বাছাই করা ৪৭ জনের ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে মার্কিন দূতাবাস। এছাড়াও দূতাবাস ড. কামাল হোসেনের কাছে এই তালিকা পাঠিয়ে অনুরোধ জানানো হয়েছে, তিনি যেন এই ৪৭ প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ না করেন। পাশাপাশি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টও যেন তাদের পক্ষে নির্বাচনের মাঠে কাজ না করেন।
মার্কিন দূতাবাস যে ৪৭ প্রার্থীর ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে তাদের মধ্যে ২২ জনই জামাতের প্রার্থী। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে তারা। পাশাপাশি আছেন অনেক বিএনপি নেতারাও। এদের মধ্যে আছেন, দিনাজপুর-১ আসনের জামাত নেতা মোহাম্মদ হানিফ, দিনাজপুর-৬ আসনের জামাত নেতা আনোয়ারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের জামাত নেতা আবদুল হাকিম, নীলফামারী-৩ আসনে জামাত নেতা মো. আজিজুল ইসলাম, গাইবান্ধা-১ আসনে জামাত নেতা মাজেদুর রহমান, জয়পুরহাট-১ আসনে বিএনপি নেতা ফজলুর রাহমান, জয়পুরহাট-১ আসনে বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি নেতা শাহজাহান মিয়া, নওগাঁ-১ আসনে বিএনপি নেতা মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-৬ আসনে বিএনপি নেতা আলমগীর কবির, রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি নেতা আমিনুল হক, রাজশাহী-৫ আসনে বিএনপি নেতা নাদিম মোস্তফা, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে জামাত নেতা রকিবুল ইসলাম খান, পাবনা-৩ আসনে জামাত নেতা আনোয়ারুল ইসলাম, পাবনা-৫ আসনে জামাত নেতা ইকবাল হোসেন, জামালপুর-১ আসনে বিএনপি নেতা রশিদুজ্জামান মিল্লাত, শেরপুর-২ আসনে বিএনপি নেতা ফাহিম চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১ আসনে বিএনপি নেতা আলী আজগর, ময়মনসিংহ-৭ আসনে বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদিন, ময়মনসিংহ-৯ আসনে বিএনপি নেতা খুররম খান চৌধুরী, ঢাকা-৪ আসনে বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-১৫ আসনে জামাত নেতা শফিকুর রহমান, রাজবাড়ী-১ আসনে আ. নে. মাহমুদ খৈয়াম, রাজবাড়ী-২ আসনে বিএনপি নেতা নাসিরুল হক, মেহেরপুর-১ আসনে বিএনপি নেতা মাসুদ অরুণ, ঝিনাদহ-৩ আসনে জামাত নেতা মতিয়ার রহমান, যশোর-৫ আসনে ইসলামী ঐক্যজোট নেতা মুফতি ওয়াক্কাস, বাগেরহাট-৪ আসনে জামাত নেতা আব্দুল আলীম, খুলনা-৫ আসনে জামাত নেতা গোলাম পরওয়ার, সাতক্ষীরা-২ আসনে জামাত নেতা আব্দুল খালেক, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপি নেতা শাহিনুর পাশা চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি নেতা শামসুল ইসলাম প্রমুখ।
এদের বিরুদ্ধে মোটা দাগের ৫ টি অভিযোগ এনেছে মার্কিন দূতাবাস। সেগুলো হলো:
১. এরা গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বাসী না।
২. দেশের জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে এরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িত।
৩. আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে এরা জঙ্গি অর্থায়নসহ নানাভাবে জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাহায্য নেবে বলে ধারণা করছে মার্কিন দূতাবাস।
৪. এরা যদি নির্বাচনে জয়লাভ করে, তবে বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠনগুলো মদদ পাবে এবং জঙ্গি কার্যক্রমে উৎসাহিত হবে বলে মনে করছে মার্কিন দূতাবাস।
৫. আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে এদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পৃক্ততা আছে।
উল্লিখিত ৫ টি কারণের জন্য বিএনপি, জামাত ও ঐক্যফ্রন্টের ৪৭ জন প্রার্থীর ব্যাপারে ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেনের কাছে আপত্তি জানিয়েছে মার্কিন দূতাবাস। অবশ্য ড. কামাল হোসেন এ ব্যাপারে কি প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন তা জানা যায়নি।
মার্কিন দূতাবাস যে ৪৭ প্রার্থীর ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে তাদের মধ্যে ২২ জনই জামাতের প্রার্থী। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে তারা। পাশাপাশি আছেন অনেক বিএনপি নেতারাও। এদের মধ্যে আছেন, দিনাজপুর-১ আসনের জামাত নেতা মোহাম্মদ হানিফ, দিনাজপুর-৬ আসনের জামাত নেতা আনোয়ারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের জামাত নেতা আবদুল হাকিম, নীলফামারী-৩ আসনে জামাত নেতা মো. আজিজুল ইসলাম, গাইবান্ধা-১ আসনে জামাত নেতা মাজেদুর রহমান, জয়পুরহাট-১ আসনে বিএনপি নেতা ফজলুর রাহমান, জয়পুরহাট-১ আসনে বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি নেতা শাহজাহান মিয়া, নওগাঁ-১ আসনে বিএনপি নেতা মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-৬ আসনে বিএনপি নেতা আলমগীর কবির, রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি নেতা আমিনুল হক, রাজশাহী-৫ আসনে বিএনপি নেতা নাদিম মোস্তফা, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে জামাত নেতা রকিবুল ইসলাম খান, পাবনা-৩ আসনে জামাত নেতা আনোয়ারুল ইসলাম, পাবনা-৫ আসনে জামাত নেতা ইকবাল হোসেন, জামালপুর-১ আসনে বিএনপি নেতা রশিদুজ্জামান মিল্লাত, শেরপুর-২ আসনে বিএনপি নেতা ফাহিম চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১ আসনে বিএনপি নেতা আলী আজগর, ময়মনসিংহ-৭ আসনে বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদিন, ময়মনসিংহ-৯ আসনে বিএনপি নেতা খুররম খান চৌধুরী, ঢাকা-৪ আসনে বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-১৫ আসনে জামাত নেতা শফিকুর রহমান, রাজবাড়ী-১ আসনে আ. নে. মাহমুদ খৈয়াম, রাজবাড়ী-২ আসনে বিএনপি নেতা নাসিরুল হক, মেহেরপুর-১ আসনে বিএনপি নেতা মাসুদ অরুণ, ঝিনাদহ-৩ আসনে জামাত নেতা মতিয়ার রহমান, যশোর-৫ আসনে ইসলামী ঐক্যজোট নেতা মুফতি ওয়াক্কাস, বাগেরহাট-৪ আসনে জামাত নেতা আব্দুল আলীম, খুলনা-৫ আসনে জামাত নেতা গোলাম পরওয়ার, সাতক্ষীরা-২ আসনে জামাত নেতা আব্দুল খালেক, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপি নেতা শাহিনুর পাশা চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি নেতা শামসুল ইসলাম প্রমুখ।
এদের বিরুদ্ধে মোটা দাগের ৫ টি অভিযোগ এনেছে মার্কিন দূতাবাস। সেগুলো হলো:
১. এরা গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বাসী না।
২. দেশের জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে এরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িত।
৩. আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে এরা জঙ্গি অর্থায়নসহ নানাভাবে জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাহায্য নেবে বলে ধারণা করছে মার্কিন দূতাবাস।
৪. এরা যদি নির্বাচনে জয়লাভ করে, তবে বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠনগুলো মদদ পাবে এবং জঙ্গি কার্যক্রমে উৎসাহিত হবে বলে মনে করছে মার্কিন দূতাবাস।
৫. আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে এদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পৃক্ততা আছে।
উল্লিখিত ৫ টি কারণের জন্য বিএনপি, জামাত ও ঐক্যফ্রন্টের ৪৭ জন প্রার্থীর ব্যাপারে ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেনের কাছে আপত্তি জানিয়েছে মার্কিন দূতাবাস। অবশ্য ড. কামাল হোসেন এ ব্যাপারে কি প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন তা জানা যায়নি।
« বিজয়ের মাসে নিয়াজীর মত বিএনপি-জামায়াত আত্মসমর্পণ করবে: রাশেদ খান মেনন (পূর্বের সংবাদ)
(পরবর্তি সংবাদ) পাঁচ রাজ্যেই পরাজিত বিজেপি, কংগ্রেসের জয় তিনটিতে »