সোনাগাজীতে ৪ হিন্দুবাড়ী পুড়ে ছাই
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার বগাদানা ইউনিয়নের আলমপুর গ্রামে একটি হিন্দু বাড়িতে আগুনে ৪টি ঘর পুড়ে গেছে। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, কেউ এখানে আগুন দিয়ে পালিয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার পুলিশকে জানায়, একদল দুর্বৃত্ত শনিবার রাত ১২টার দিকে কেরোসিন তেল ছিটিয়ে তাদের একাধিক ঘরে আগুন দেয়। এতে শীল বাড়ির শিশির কুমার শীল, রণজিত কুমার শীল, অজিত কুমার শীলের বসতঘর ও মনিন্দ্র কুমার শীলের রান্নাঘর সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। ওই বাড়ির রাস্তা উন্নয়ন কাজের জন্য বন্ধ থাকায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
এদিকে ঘটনার পর পরই বাড়ির লোকজনের চিৎকারে গ্রামবাসী এসে আগুন নেভাতে স্বক্ষম হয়।
এ বিষয়ে ফেনীর পুলিশ সুপার এস এম জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানান, ঘটনা শুনে সোনাগাজী থানা পুলিশকে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ইসহাক খোকন বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত আতঙ্কের। ইতিমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেলুল কাদের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সহায়তার আশ্বাস দেন। উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সমর দাস এ ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি করেন।
স্থানীয় কৃষি খামারি ও সমাজকর্মী তুষার কান্তি বসাক বলেন, পরিবারের সদস্যদের পরার মতো কোনো বস্ত্রও অবশিষ্ট নেই। এলাকার অনেকেই তাদের সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন। তিনি বলেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যে ঘরগুলো পুড়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার পুলিশকে জানায়, একদল দুর্বৃত্ত শনিবার রাত ১২টার দিকে কেরোসিন তেল ছিটিয়ে তাদের একাধিক ঘরে আগুন দেয়। এতে শীল বাড়ির শিশির কুমার শীল, রণজিত কুমার শীল, অজিত কুমার শীলের বসতঘর ও মনিন্দ্র কুমার শীলের রান্নাঘর সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। ওই বাড়ির রাস্তা উন্নয়ন কাজের জন্য বন্ধ থাকায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
এদিকে ঘটনার পর পরই বাড়ির লোকজনের চিৎকারে গ্রামবাসী এসে আগুন নেভাতে স্বক্ষম হয়।
এ বিষয়ে ফেনীর পুলিশ সুপার এস এম জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানান, ঘটনা শুনে সোনাগাজী থানা পুলিশকে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ইসহাক খোকন বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত আতঙ্কের। ইতিমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেলুল কাদের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সহায়তার আশ্বাস দেন। উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সমর দাস এ ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি করেন।
স্থানীয় কৃষি খামারি ও সমাজকর্মী তুষার কান্তি বসাক বলেন, পরিবারের সদস্যদের পরার মতো কোনো বস্ত্রও অবশিষ্ট নেই। এলাকার অনেকেই তাদের সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন। তিনি বলেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যে ঘরগুলো পুড়ে গেছে।
« বাম রাজনৈতিক কর্মীদের উদ্দেশ্যে কিছু প্রশ্ন ও অব্যক্ত কথা! (পূর্বের সংবাদ)
(পরবর্তি সংবাদ) অভিনেতা মাহফুজ আহমেদের বাড়ীতে বিরোধী পক্ষের হামলা »