Thursday, June 27th, 2019
রণদা প্রসাদ সাহার হত্যাকারী যুদ্ধাপরাধী মাহবুবের মৃত্যুদণ্ড
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা রণদা প্রসাদ সাহা ও তার ছেলে ভবানী প্রসাদ সাহাকে অপহরণ ও হত্যা করা হয়। এ অভিযোগে দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের আসামি মাহবুবুর রহমানকে (৬৯) মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বর্তমানে এই আসামি গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন। এসময় ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম, মোখলেছুর রহমান বাদল, রানা দাশগুপ্ত প্রমুখ। অন্যদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম। প্রসিকিউশন সূত্রেআরো পড়ুন
সীতাকুণ্ডে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ধর্ষক নিহত।
জেলার সীতাকুণ্ডে কথিত বন্দুকযুদ্ধে র্যাবের গুলিতে ধর্ষণ মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন। র্যাব-৭ চান্দগাঁও ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী হাসান বলেন বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার আমিরাবাদ এলাকায় গোলাগুলির ওই ঘটনা ঘটে। নিহত মো. রানা (২০) পূর্ব আমিরাবাদের নুরুল ইসলামের ছেলে। আচার খাওয়ানোর কথা বলে প্রতিবেশী এক স্কুলছাত্রীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে গত ৩ ফেব্রুয়ারি রানার বিরুদ্ধে মামলা হয়। এর পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। র্যাব কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন, রানার অবস্থানের খবর পেয়ে ভোরে আমিরাবাদ এলাকায় তাদের একটি দল অভিযানে যায়।র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে রানা ও তার সহযোগীরাআরো পড়ুন
২৬ দিনে ২২ জনকে কুপিয়ে হত্যা
২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর প্রকাশ্য-দিবালোকে বিশ্বজিতকে নৃশংসভাবে হত্যার পর আবারও এ ধরনের হত্যার ঘটনা ঘটলো। স্ত্রীকে উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে প্রকাশ্যে রিফাত শরীফ নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল এ ঘটনা ঘটেছে। গত ২৬ দিনে ২২ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। দেশের কয়েকটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ২৬ জুন বুধবার রাতে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মা-ছেলেকে কুপিয়ে ও গলাকেটে হত্যা করেছে দুর্বত্তরা। উপজেলার দুর্গানগর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ছেলে অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আমজাদ হোসেন মুকুল (৫৫)আরো পড়ুন
প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা, আমার মৃত্যু ভয়। পর্ব ১
বাংলাদেশে প্রকাশ্যে দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা একটি নিয়ম হয়ে গেছে। প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে খুন, গুম স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন সংবাদ মাধ্যম গুলোতে হত্যার খবর আসছে। সরকার শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিয়ে নিজেদের প্রচার করছে কিন্ত রাজনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে না বরং আরো অবনতির দিকে চলে যাচ্ছে। শান্তি প্রিয় মানুষ নিরাপত্তার জন্য দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নৈতিক শিক্ষা কমে যাচ্ছে, উচ্চতর শিক্ষা নিয়েও মানুষ ধর্মান্ধ হচ্ছে। কিছু মানুষ মানবিকতা ভুলে নিজেদের ধার্মিক পরিচয় দিচ্ছে। ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে যেখানে নৈতিক শিক্ষা দেওয়া হয় সেখানেও শিক্ষক দ্বারা যৌন নিপিড়ন ওআরো পড়ুন