প্রাণের ৭১

Thursday, November 7th, 2019

 

৭ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবসে

একাত্তরে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাঁর কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি। কিন্তু তাঁকে আমরা বাঁচিয়েও রাখিনি। স্বাধীন ও সার্বভৌম সেই রাষ্ট্রেই তাঁকে হত্যা করা হয়, যে রাষ্ট্র অর্জনের জন্য তিনি প্রবল বিক্রমে লড়েছিলেন ও লড়াই করিয়েছিলেন অগণিত দুঃসাহসী গেরিলা যোদ্ধাকে।   হ্যাঁ, বলছি মেজর আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দারের কথা। এ,টি,এম, হায়দার এবং মেজর হায়দার নামেই যাকে আমরা চিনি।   মো. ইসরাইল মিয়া ও হাকিমুন্নেসার পুত্র এটিএম হায়দারের জন্ম কলকাতার ভবানীপুরে, ১৯৪২ সালের ১২ জানুয়ারি। দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে হায়দারের স্থান দ্বিতীয়। পাবনা জেলার বীণাপানি স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণের পর ১৯৫৮ সালেআরো পড়ুন


চলে গেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মঈন উদ্দীন খান বাদল(এমপি)।

চট্টগ্রাম-৮ আসন থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য (এমপি) মঈন উদ্দীন খান বাদল ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি … রাজিউন)।   বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ভারতের বেঙ্গালুরুর নারায়ণ হৃদরোগ রিসার্চ ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।   তিনি তিন ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।   এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তার ভাই মনির উদ্দীন খান।   তিনি জানান, গত ১৮ অক্টোবর থেকে ভারতে প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ দেবী শেঠির তত্ত্বাবধানে ছিলেন তিনি। চিকিৎসাধীন হার্টফেল করায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।   মরহুমের মরদেহ দ্রুতআরো পড়ুন