April, 2021
ফেনীতে প্রকৌশলী রুবেল দে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।
ফেনীতে মোটরসাইকেলের সাথে মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক একজন প্রকৌশলী নিহত হয়েছে। তার নাম রুবেল কুমার দে (৩৫)। তিনি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার জামালপুর গ্রামের শংকর কুমার দের ছেলে এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে কোর পাওয়ারটেক নামে একটি কম্পানিতে চাকরি করতেন। প্রকৌশলী রুবেল দে স্ত্রীর চাকরির কারণে ফেনী শহরের মাস্টারপাড়ায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। নিহত রুবেল কুমার দে একজন বিএসসি (যান্ত্রিক) প্রকৌশলী ছিলেন। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ফেনী-ছাগলনাইয়া আঞ্চলিক সড়কের রানীরহাট নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ, পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রুবেল কুমার দের স্ত্রী সঞ্চিতা রানী চৌধুরী শিক্ষা বিভাগের অধীনেআরো পড়ুন
মোটর সাইকেল দূর্ঘটনায় রুবেল দে নিহত।
ফেনীতে আজ (৮ এপ্রিল ২০২১ইং) মারাত্মক মোটর সাইকেল দূর্ঘটনায় রুবেল দে (৩৪) নিহত, । এসময় তাদের একমাত্র সন্তান বাড়ীতে ছিল। নিহতের বাড়ী চট্টগ্রামের জেলার মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ থানার বারইয়ারহাট পৌরসভাতে। রুবেল দে ধুমঘাট স্কুল এর ২০০২ইং ব্যাচ এর ছাত্র ছিল। হঠাৎ এই মর্মান্তিক দূর্ঘটনায় সকল স্কুল বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষী, আত্মীয় স্বজনের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। স্কলের বন্ধুুুুরা অনেকে পুুরোনো ছবি শেয়ার দিচ্ছে অনলাইনে। বন্ধুর এই অকাল মৃত্যুতে প্রানের’৭১ নিউজের প্রকাশক মোঃ শামসুল আরিফ শিমুল গভীর ভাবে শোকাহত ও তার পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়েছেন। নিউজের বিস্তারিত আসছে……
প্রসঙ্গ মামুনুল হকঃ শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না -মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
মোদির আগমন ঠেকাতে নয় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ ও মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে কলঙ্কিত, হেয় প্রতিপন্ন ও প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হেফাজত নেতা আল্লামা মামুনুলের আহবানে সাড়া দিয়ে দেশে নৈরাজ্য ও ধ্বংসলীলা চালাতে গিয়ে তাদের ভাষায় ১৭ – ২০ জন শহীদ হন। আগের দিন বায়তুল মোকাররমে প্রতিবাদী ভাষণ দিয়ে পরের দিন রয়েল রিসোর্টে গেলেন কথিত স্ত্রীকে নিয়ে অবকাশ যাপনে। নিহতদের রক্তের দাগ শুকায় নাই। থামেনি শোকার্ত পরিবারের কান্নার রোল। যন্ত্রণাকাতর শত শত আহতের আর্তচিৎকারও থামেনি। সমবেদনা ও শান্তনার বাণী নিয়ে নিহত শোকার্ত পরিবারআরো পড়ুন
চট্টগ্রামে রাঙ্গুনিয়ায় হেফাজতের হামলায় আহত আওয়ামীলীগ নেতার মৃত্যু
আওয়ামী লীগ নেতা মো. মুহিবুল্লাহ। চট্টগ্রাম: হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক নারীসহ অবরুদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে রাঙ্গুনিয়ার কোদালায় তাৎক্ষণিক বের করা মিছিল থেকে হামলায় গুরুতর আহত আওয়ামী লীগ নেতা মো. মুহিবুল্লাহ (৫৪) মারা গেছেন। মঙলবার (৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১টার দিকে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মো.মুহিবুল্লাহ রাঙ্গুনিয়ার কোদালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত শনিবার (৩ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে হেফাজত নেতা মামুনুল হক নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে একটি রিসোর্টে নারীসহ অবরুদ্ধ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে রাঙ্গুনিয়ারআরো পড়ুন
মামুনুলের নারী কেলেঙ্কারি লাইভ করা সাংবাদিক হেফাজত দ্বারা নিপিড়নের শিকার
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের ‘রয়েল’ রিসোর্টে নারীসহ হেফাজত ইসলামে কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করার ঘটনার লাইভ করা এক সাংবাদিকের ওপর হামলা চালিয়েছে হেফাজতকর্মীরা। এ ঘটনায় স্থানীয় সাংবাদিক হাবিবুর রহমান আহত হন। গতকাল সোমবার রাতে তাকে আহত অবস্থায় সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাংবাদিক হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৭০/৮০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে সোনারগাঁ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। জানা যায়, সোনারগাঁ পৌরসভার দিঘিরপাড় এলাকায় রয়েল রিসোর্টে গত শনিবার বিকেলে হেফাজত নেতা মামুনুল হককেআরো পড়ুন
গোপনে বিয়ে করা যায় না, বিয়ে করতে হয় অ্যানাউন্স করে : আজহারী(ভিড়িও সহ)
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁর একটি রিসোর্টে গতকাল শনিবার হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে রাখার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সময় তাঁকে এক নারীসহ আটক করা হয়েছে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। কিছু সময় পর কয়েক হাজার হেফাজতকর্মী ‘রয়েল’ নামের ওই রিসোর্টে হামলা চালিয়ে মাওলানা মামুনুলকে মুক্ত করে নিয়ে যান। এ সময় হেফাজতকর্মীরা রিসোর্টে ভাঙচুরও করেন। এই ঘটনা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া গতকাল সন্ধ্যা থেকেই তোলপাড়। নানা অভিমতে ভরে যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফরম। মামুনুল হক ওই নারীকে নিজের বিয়ে করা দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে পরিচয়আরো পড়ুন
'মামুনুল হক সুন্নি হলেও বিপদে পড়লে শিয়া হয়ে যেতে পারে, বলা যায় না'
মামুনুলদের সাত খুন মাফ করে দেয় ভক্তকুল : তসলিমা
ছবি : তসলিমা নাসরিনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হক তার অল্প বয়সী যৌনসঙ্গী নিয়ে শহরের বাইরে এক হোটেলে উঠেছে রাত কাটাতে, বা দিন কাটাতে। সহজে অনুমান করা যায়, উদ্দেশ্য যৌন সঙ্গম। ধরা পড়ার পর ব্যবসায়ী বলছে মেয়েটি নাকি তার দ্বিতীয় স্ত্রী। মুসলমানদের মধ্যে তো আবার যৌনসঙ্গীকে বিয়ে করার চল আছে, এই বিয়েকে বলা হয় মু’তা বিয়ে। যতক্ষণ সঙ্গম চলবে, ততক্ষণ বিয়ে টিকে থাকবে। সঙ্গম শেষ, টাকা ফেলো, তিন তালাক বলো। এই মু’তা বিয়ে শিয়া মুসলিমদের মধ্যে বৈধ, সুন্নিদের মধ্যে নয়। মামুনুল হকআরো পড়ুন
মেয়ের বয়সী নারীসহ হোটেল কক্ষে হেফাজত নেতা মামুনুল আটক
মোহাম্মদ হাসানঃ হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক কম বয়সী এক নারীসহ হোটেল কক্ষে আটক হয়েছেন। তবে তিনি সেই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করেছেvন। দুই বছর আগে শরিয়ত সম্মতভাবে কালেমা পড়ে সাক্ষীগণের সামনে বিয়ে করেছেন বললেও কবে কখন কোথায় বিয়ে করেছেন তার সঠিক জবাব দিতে পারেননি। আজ ৩ এপ্রিল শনিবার সা্ঁজের বেলায় নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও পৌরসভাধীন পানামসিটি’র রয়াল রিসোর্ট থেকে তাকে আটক করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সোনারগাঁ থানার ওসি-তদন্ত তবিদুর রহমান। জানা গেছে, শনিবার বিকেলে মামুনুল হক সোনারগাঁও রয়েল রিসোর্টে আসেন। তখন সঙ্গে একজন নারী ছিল। ওইআরো পড়ুন
মীরসরাইয়ের আজমপুর বাজারে ব্যাবসায়ী নিজামকে হত্যা
মোহাম্মদ হাসানঃ চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার ওচমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজারের তালাবদ্ধ ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান থেকে এক ব্যাবসায়ীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছেন জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ। ঘটনার বিবরণে জানাযায়, গেলো ১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার একাধিক ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত নিজাম উদ্দিনের মোবাইল ফোন সংযোগ বন্ধ সহ তাকে খুঁজে না পেয়ে সন্ধ্যায় স্থানীয় আজমপুর বাজারে তালাবদ্ধ তার ফিড ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানটির বিকল্প চাবি ঘর থেকে এনে খুলে দেখা যায় মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় মৃতদেহ পড়ে আছে। সংবাদ পেয়ে জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে লাশ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। স্থানীয় জনগণ ও ব্যাবসায়ীদের ধারনা একাধিক ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান এরআরো পড়ুন
পিটিয়ে ও পুড়িয়ে হত্যা: বুড়িমারীতে ইউপি সদস্যসহ গ্রেপ্তার ৪৮
আবু ইউনুছ মো. সহিদুন্নবী জুয়েল লালমনিরহাটের বুড়িমারীতে গত বছরের ২৯ অক্টোবর কোরআন অবমাননার গুজবে আবু ইউনুছ মো. সহিদুন্নবী জুয়েলকে (৫০) পিটিয়ে ও পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আরো নতুন এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছেন পাটগ্রাম থানা পুলিশ ও লালমনিরহাট জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। ওই ঘটনার পর থেকে ১৮ দফায় ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে নেয় পুলিশ। শুক্রবার (২ এপ্রিল) আরো এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার দেখানোর পর বিকেলের দিকে লালমনিরহাট আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা ওই ব্যক্তি হাফিজুল ইসলাম বুড়িমারী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ও ওই ইউনিয়নের বাসিন্দা। বৃহস্পতিবারআরো পড়ুন