কালবেলার নিকৃষ্ট অপ-সাংবাদিকতা মাহবুব রহমানের তীব্র প্রতিবাদ
গত ২৬শে আগস্ট দৈনিক কালবেলা নামক একটি ভুঁইফোড় নতুন গজিয়ে ওঠা পত্রিকায় চট্টগ্রামের মাটি ও মানুষের গর্ব, মিরসরাই এর অভিভাবক জননেতা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি এর পুত্র তরুন জনপ্রিয় নেতা আইটি বিশেষজ্ঞ মাহবুব রহমানের বক্তব্য বিকৃত করে পত্রিকাতে ছাপা হয়। যা মানুষ দেখে অনলাইনে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। এবং জনাব মাহবুব রহমান নিজস্ব পেজবুক পাতায় উক্ত ভুয়া বিকৃত সংবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান।
লেখাটি অবিকল ভাবে নিচে দেওয়া হলো-
এটা খুবই দুঃখজনক বাকস্বাধীনতার নাম দিয়ে অপ-সাংবাদিকতা করা। বক্তব্য বিকৃত করে জোড়াতালির সাংবাদিকতা কখনো সমাজের দর্পন হতে পারে না।
২৬ ই আগস্ট আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের প্রোগ্রামে বলেছিলাম আমার বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে মিরসরাইয়ের দল মত বর্ণ গোত্রের উর্ধ্বে উঠে সবাইকে সাহায্য সহযোগিতা করেন। কে আওয়ামী লীগ,কে বিএনপি,কে জামাত কে জাতীয় পার্টি সেটা উনি দেখেন না। তার মানে এই না যে তিনি তাদের রাজনৈতিকভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করেন,বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেন।
আদর্শিক প্রশ্নে জামাত বিএনপিকে কখনো বিন্দুমাত্র ছাড় দেন না। বিএনপির ক্যাডাররা অনেকবার উনাকে হত্যাচেষ্টা চালিয়েছে,শিবির নাছির বন্দুক ঠেকিয়ে উনাকে হত্যা করতে চেয়েছিল।
তিনি জিয়াউর রহমান এর সামনে দীপ্ত কণ্ঠে বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার চাওয়া ব্যক্তি।
আমার বক্তব্যকে বিকৃত করে দুই একটা মিডিয়া উল্লেখ করেছেন আমার বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন জামাত বিএনপির পেট্রোনাইজ করেন।
তাদের জানা উচিত আওয়ামী লীগ,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হিংসার রাজনীতি করেন না।ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হিংসার রাজনীতি করেন না।
বিএনপি মিরসরাইতে ২৯ ট লাশ ফেলেছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মিরসরাইকে তিনি শান্তির জনপদে পরিণত করেছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যেসকল উন্নয়ন প্রকল্প তার সুফল দেশের জামাত বিএনপি আওয়ামী লীগ সবাই ভোগ করছে। তার মানে তিনি জামাত বিএনপির পৃষ্ঠপোষকতা করছেন না।
সম্প্রতি যে পেনশন স্কিম ঘোষণা করেছেন তাও দেশের সবাই সুফল ভোগ করবে। কে জামাত, কে বিএনপি সে বিবেচনায় কাউকে তিনি বঞ্চিত করেন নাই।
সাংবাদিকরা দেশের বিবেক, তাদের থেকে বিকৃত, অপ-সাংবাদিকতা কাম্য না।
খতিয়ে দেখলে দেখা যাবে জামাত বিএনপির কোন তল্পিবাহক দ্বারা ভুল তথ্যে প্ররোচিত হয়ে কিছু কিছু অপসাংবাদিক বিকৃত সংবাদ প্রচার করে সাংবাদিকতার সুনাম ক্ষুণ্ণ করছে।
সাংবাদিকতার নামে মিথ্যাচার, অপপ্রচার আইনের উর্ধ্বে নয়।https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=pfbid02MdPSaafGSMdwWiovf9xZzBjjeCofFH6yfCT7LvHJwSWaoT4ZGwwfbKTbuFPMuit3l&id=655217998