কর্মফল বোধ হয় এইটারেই বলে!
ডিজিটাল আইন তো করা হইছিল ব্লগারদের ঠেকানোর জন্য। সেই সময়ে এই আইনে পরোক্ষ সমর্থন দিয়েছিল আব্দুর নুর তুষার, মোস্তফা সারোয়ার ফারুকির মতন মডারেট মুসলমানেরা। সরাসরি সমর্থন দিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম সহ অনান্য ইসলামি ঘরানার মাওলানা-মুফতি, মাদ্রাসার ছাত্র, ধার্মিক আম জনতা সবাই। আজকে ব্লগারদের অনেকে কবরে। অনেকে বিদেশে। অনেকে চুপচাপ হয়ে গেছে একেবারে।
কর্মফল বোধ হয় এইটারেই বলে। যারা যারা ব্লগারদের বিরুদ্ধে এই আইনকে সমর্থন দিয়েছিল তারাই আজকে আমার জাদু সোনারে ডিজিটাল আইনে ধরে নিয়ে গেছে বলে কান্নাকাটি করতেছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য আহাজারি শুরু করছে। তবে এখনো তারা শুধুই নিজেদের অধিকার চায় আর অন্যের গলা চেপে ধরে সত্য ধর্মের সত্যতা রক্ষা করতে চায়। যদিও কোন সত্যের কোনদিন কারো গলা চিপে ধরার দরকার হইছে এমন ঘটনা মানুষের ইতিহাসে নাই।
একটা সমাজে হয় সবার অধিকার থাকে। নইলে গুটিকয়েক মানুষ বাদে বাকিদের অধিকার ছাড়া বাঁচতে হয়। ছোট মাছরে গিলে খাইছিলো। এখন তাদের চাইতে বড় মাছ তাদের গিলে খাইতেছে। কার্মা ইজ আ বিচ, ডুড!
« স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতির করোনা মুক্তির জন্য দোয়া চাইলেন চট্টগ্রামের মোহাম্মদ হাসান (পূর্বের সংবাদ)
(পরবর্তি সংবাদ) অকুতোভয় সংগ্রামী, মানবতার কবি সুফিয়া কামালের শুভ জন্মদিন »